ফ্রীল্যান্সিং আজকাল সকলের মুখের বুলির মতো শোনা কথা। অনেকে ভাবে ফ্রীল্যান্সিংয়ের জন্য কোন পরিশ্রম করতে হয় না। কিন্তু ফ্রীল্যান্সিং করা মোটেও সহজ বিষয় নয়।আজকাল শিক্ষার্থীদের মধ্যে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেরা কাজ করার প্রবণতা তৈরি হচ্ছে। তাই অনেক শিক্ষার্থী এ এখন পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি আবার কেউ কেউ অনলাইনে আয় করছে।অনলাইনে আয় করার মাধ্যমকে বলা হয় ফ্রীল্যান্সিং। আজ তাহলে আমরা ফ্রীল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
ইন্টারনেট আবিষ্কার এর পর থেকে এখন অবধি মানুষের কিন্তু ইন্টারনেট নিয়ে ধারণা পরিবর্তন হয়নি। মানুষ ভাবে ইন্টারনেট দিয়ে শুধু সময় অপচয় করা যায় । মুভি দেখা যায়। কিন্তু ইন্টারনেট এর মাধ্যমে মানুষ কাজ করে যে টাকা আয় করা যায় তার ধারণাই কয়জনের ছিলো?ইন্টারনেট নিয়ে আমাদের সেই ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটায় ফ্রীল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং । আউটসোর্সিং বা ফ্রীল্যান্সিং এর যাএা শুরু হয় ১৯৯৮ সালে। সেই থেকে একটু একটু করে আউটসোর্সিং আমাদের সাথে নিজের জাত চিনাচ্ছে। আউটসোর্সিং হলো একটি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট কাজ অর্থের বিনিময়ে করিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।
আউটসোর্সিং বর্তমানে জনপ্রিয় পেশা হিসেবে নিজের স্থান করে নিয়েছে। আপনি যদি এই পেশায় সফল হতে চান আপনাকে ভালো কাজ জানতে হবে। অনেকের ধারণা আউটসোর্সিং এ রাতারাতি বড়লোক হওয়া যায়। কিন্তু মোটেও তা নয়। ভালো কাজ জানলে আপনি টাকা পাবেন। কাজ না জানলে সময় অপচয় ছাড়া আর কিছুই করতে পারবেন না। তবে আউটসোর্সিং এ ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আপনাকে প্রচুর ধৈর্যের অধিকারী হতে হবে। কারণ অনেক সময় দেখবেন আপনি এই মাসে অনেক টাকা আয় করলেও সামনের মাসে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। আউটসোর্সিং তাই আপনার কাজের উপর আপনার আয় নির্ভর করে থাকে। এছাড়াও আপনাকে কিন্তু ইংরেজি ভাষায় ভালো মানের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কারণ আউটসোর্সিং যেহেতু বিদেশি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। সেখানে বেশিরভাগ ক্লায়েন্টই থাকবে বিদেশি। ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।আপনাকে কাজ পাবার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন কাজ পাবার সম্ভাবনা অর্জন করতে পারবেন।
অনেকের মনে আউটসোর্সিং এর পেমেন্ট সিস্টেম নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে।আউটসোর্সিং যেহেতু বিদেশি অনলাইন মার্কেটপ্লেস তাই ওদের পেমেন্ট সিস্টেম আলাদা। বেশির ভাগ মার্কেটপ্লেসে ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা দিয়ে থাকে। কিন্তু যেসব মার্কেটপ্লেসে এই ব্যবস্থা নাই তারা ব্যাংকের টানজেশান প্রসেস এর মাধ্যমে টাকা প্রদান করে থাকে। তবে এই উপায়টি অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এবং সময়সাপেক্ষ। তাই অনেকেই এই ঝামেলায় যেতে চান না। payoneer prepaid master card নামে এক ধরণের ডেবিট কার্ড রয়েছে। এই কার্ডের মাধ্যমে আপনি সরাসরি মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
ইন্টারনেট আবিষ্কার এর পর থেকে এখন অবধি মানুষের কিন্তু ইন্টারনেট নিয়ে ধারণা পরিবর্তন হয়নি। মানুষ ভাবে ইন্টারনেট দিয়ে শুধু সময় অপচয় করা যায় । মুভি দেখা যায়। কিন্তু ইন্টারনেট এর মাধ্যমে মানুষ কাজ করে যে টাকা আয় করা যায় তার ধারণাই কয়জনের ছিলো?ইন্টারনেট নিয়ে আমাদের সেই ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটায় ফ্রীল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং । আউটসোর্সিং বা ফ্রীল্যান্সিং এর যাএা শুরু হয় ১৯৯৮ সালে। সেই থেকে একটু একটু করে আউটসোর্সিং আমাদের সাথে নিজের জাত চিনাচ্ছে। আউটসোর্সিং হলো একটি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট কাজ অর্থের বিনিময়ে করিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।
আউটসোর্সিং বর্তমানে জনপ্রিয় পেশা হিসেবে নিজের স্থান করে নিয়েছে। আপনি যদি এই পেশায় সফল হতে চান আপনাকে ভালো কাজ জানতে হবে। অনেকের ধারণা আউটসোর্সিং এ রাতারাতি বড়লোক হওয়া যায়। কিন্তু মোটেও তা নয়। ভালো কাজ জানলে আপনি টাকা পাবেন। কাজ না জানলে সময় অপচয় ছাড়া আর কিছুই করতে পারবেন না। তবে আউটসোর্সিং এ ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আপনাকে প্রচুর ধৈর্যের অধিকারী হতে হবে। কারণ অনেক সময় দেখবেন আপনি এই মাসে অনেক টাকা আয় করলেও সামনের মাসে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না। আউটসোর্সিং তাই আপনার কাজের উপর আপনার আয় নির্ভর করে থাকে। এছাড়াও আপনাকে কিন্তু ইংরেজি ভাষায় ভালো মানের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কারণ আউটসোর্সিং যেহেতু বিদেশি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। সেখানে বেশিরভাগ ক্লায়েন্টই থাকবে বিদেশি। ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।আপনাকে কাজ পাবার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে আপনি নতুন নতুন কাজ পাবার সম্ভাবনা অর্জন করতে পারবেন।
অনেকের মনে আউটসোর্সিং এর পেমেন্ট সিস্টেম নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে।আউটসোর্সিং যেহেতু বিদেশি অনলাইন মার্কেটপ্লেস তাই ওদের পেমেন্ট সিস্টেম আলাদা। বেশির ভাগ মার্কেটপ্লেসে ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা দিয়ে থাকে। কিন্তু যেসব মার্কেটপ্লেসে এই ব্যবস্থা নাই তারা ব্যাংকের টানজেশান প্রসেস এর মাধ্যমে টাকা প্রদান করে থাকে। তবে এই উপায়টি অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এবং সময়সাপেক্ষ। তাই অনেকেই এই ঝামেলায় যেতে চান না। payoneer prepaid master card নামে এক ধরণের ডেবিট কার্ড রয়েছে। এই কার্ডের মাধ্যমে আপনি সরাসরি মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.